এইযে, আপনারা “নন রেসিডেন্ট বাংলাদেশী (এন আর বি)” শার্ক, আহমেদ আলি লিওনের নাম শুনেছেন? ইনি সত্যিই দারুণ এক শার্ক, বাংলাদেশী ব্যবসাকে কীভাবে বিশ্ব মানচিত্রে জায়গা করে দিতে হয়- সেটা তার ভালোভাবেই জানা। তার অভিজ্ঞতার কথা বলে শেষ হবে না! এক্স-নেভি, সরকারী এবং প্রাইভেট সেক্টর- দুজায়গাতেই কাজ করেছেন, এখন আমেরিকায় ১৫০০ এর বেশি এমপ্লয়ি নিয়ে নিজের কোম্পানি, তিস্তা সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি করপোরেশন চালাচ্ছেন। আর জানেন? তাঁর কোম্পানি সাইবার সিকিউরিটি এবং হেলথকেয়ার আইটি সেক্টরে গ্লোবাল মার্কেটে অসাধারণ কাজ করছেন! তিনি সত্যিই একজন রকস্টার!
লিওন, মানুষে ইনভেস্ট করতে আগ্রহী, শুধুই টেকনোলজিতে না। ভালো সম্ভাবনা আছে এমন যে কাউকেই তিনি টাকা দিতে প্রস্তুত, তারা টেক বিজনেসে থাকুক আর না থাকুক। তাঁর ভিশন একদম পরিষ্কার- তিনি মানুষকে গ্রো করতে সাহায্য করতে চান, পরের লেভেলে নিয়ে যেতে চান। তাঁর উদ্দেশ্যটা যে ভালো, সেটা স্পষ্ট বোঝা যায়।
বাংলাদেশের মানুষের প্রতিভায় তাঁর অগাধ আস্থা, এবং তিনি এমন একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে চান যেখানে সেই প্রতিভা কাজের সুযোগ পাবে। প্রতিভার ব্যাপারে তিনি একদমই ঠিক, এখানে প্রতিভা সত্যিই অনেক। সে তুলনায় কাজের সুযোগ অনেক কম। কিন্তু তাঁর মত মানুষ যখন জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে এগিয়ে আসছেন, আমাদের ব্যবসাখাতে নিশ্চয়ই একটা বড়ো পরিবর্তন আসবেই।
মানতেই হবে, এই কাউবয় শার্কের কারিশমা ভাষায় প্রকাশ করার মত না। আমাদের সবাইকে মুগ্ধ করে রেখেছেন, একইসাথে শার্ক ট্যাংকে একটা বড়ো বিপ্লব ঘটাচ্ছেন। লিওনকে হ্যাটস অফ! ২৬ তারিখ কী হয় তা দেখতে আমি সত্যিই অধীর অপেক্ষায় আছি । প্রস্তুত থাকুন- রোমাঞ্চকর এক এপিসোড দেখতে যাচ্ছি!