হ্যালো, হ্যালো, হ্যালো! মাত্রই শার্ক ট্যাংকের নতুন এপিসোডের স্নিক পিক দেখলাম। এটুকু বলি, ব্যবসার একটা পাঁচমিশালী আচার কল্পনা করুন, কখনও টক, কখনও মিষ্টি- মোটকথা, এরকম জিনিশ আমরা আগে দেখিই নি। খেলা জমে গেছে, প্রস্তুত হোন অনুভূতির এক রোলার কোস্টার রাইডের জন্য। হাসিঠাট্টা থেকে টানটান উত্তেজনা, প্রতিযোগীদের স্বপ্নের একটা বড়ো অংশ শার্কদের নিয়ে নেবার/কেড়ে নেবার চেষ্টা… নাহ, স্পয়লার দিচ্ছি না!
একজন উদ্যোক্তা ছোট্ট লোভ দেখিয়ে গেলেন- অনেক টাকা খরচ না করেও কীভাবে তার কাছ থেকে স্টাইলিশ ফার্নিচার কিনতে পারবেন। খুব জানতে ইচ্ছা করছে, তাই না? আমি নিজেও আমার সস্তা চেয়ারটাতে বসে অপেক্ষা করছি!
এরপর, এক ভাই চাল, ডাল, আটা, ময়দা সব দিয়ে দিচ্ছেন, কত টাকায় জানেন? মাত্র পাঁচ হাজার! বিষয়টা কি ঘুরেফিরে সেই একই পাড়ার মুদির দোকানের মত, নাকি তারা কোনও রহস্য লুকিয়ে রেখেছেন? থাক, পুরোটা দেখার আগে এতো অনুমান না করি।
“ইংলিশ চ্যাম্প” পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দিলো- অনলাইন টিচার, ছেলেবুড়ো সবাইকে কোর্স বেচবেন, বাংলাদেশে ইংরেজি বিপ্লব ঘটাবেন, পরিচিত না? ফাউন্ডারের গার্লফ্রেন্ডকে জোর করে কোর্স কেনানোর গল্প শুনে খানিকটা হাসিই পেলো। ওদের টার্গেটটা সহজ, ধরেবেঁধে সবাইকে কাস্টমার বানানো! সামি আহমেদ আর এক খুদে উদ্যোক্তার দৃশ্যটা খুব ভালো লেগেছে- ছেলেটার ঝুলিতে কী আছে তা দেখার অপেক্ষায়…!এসে পড়ুন, পপকর্ন নিয়ে, আর নেমে পড়ুন, ট্যাংকে!